বশ্বি নদী দবিস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজতি এক র্ভাচ্যুয়াল গোলটবেলি আলোচনায় প্রধান অতথিরি বক্তব্যে নদী সুরক্ষায় সংশ্লষ্টি সকল মন্ত্রণায়লকে সদচ্ছিা ও সহযোগতিার মানসকিতা নয়িে এগয়িে এসে একসঙ্গে কাজ করার আহবান জানয়িছেনে জাতীয় নদী রক্ষা কমশিনরে চয়োরম্যান। এতে নদী বাঁচাতে সরকাররে ভতেরে যারা নয়িম ভঙ্গ করছে তাদরে শাস্তরি আওতায় নয়িে আসার সুপারশি করছেনে অংশগ্রহণকারী বক্তারা।আজ ২৮ সপ্টেম্বের ২০২০ সকাল ১০:৩০ মনিটিে এসোসয়িশেন ফর ল্যান্ড রর্ফিম এ্যান্ড ডভেলপমন্টে (এএলআরড)ি ও বাংলাদশে পরবিশে আইনবদি সমতিি (বলো)’র যৌথ উদ্যোগে এবং জাতীয় দনৈকি ডইেলি স্টার এর সহযোগতিায় এই র্ভাচুয়াল গোলটবেলি বঠৈকরে আয়োজন করা হয়। এতে বলো’র প্রধান নর্বিাহী সয়ৈদা রজিওয়ানা হাসান বষিয়ভত্তিকি একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করনে।
মানবাধকিার র্কমী খুশী কবরিরে সভাপতত্বিে অনুষ্ঠতি গোলটবেলি আলোচনায় আলোচক হসিবেে আরোও অংশগ্রহণ করনে নদী বশিষেজ্ঞ ড. আইনুন নশিাত, ইঞ্জনিয়িার ম. ইনামুল হক, ব্রতী’র নর্বিাহী পরচিালক ড. শারমীন মুরশদি ও এএলআরড’ির নর্বিাহী পরচিালক শামসুল হুদা। এছাড়াও, রংপুর থকেে ড. তুহনি ওয়াদুদ, খুলনা থকেে অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদরি, সলিটে থকেে সালহেীন চৌধুর,ি বরশিাল থকেে রফকিুল আলম, চট্টগ্রাম থকেে অলউির রহমান, এবং বগুড়া থকেে হাসবিুল হোসনে বলিু নদী রক্ষায় স্থানীয় উদ্যোগ, সমস্যা ও চ্যালঞ্জেগুলো নয়িে আলোচনা করনে।
সয়ৈদা রজিওয়ানা হাসান তার উপস্থাপনায় দশেরে নদ-নদীর একটি র্সাবকি চত্রি তুলে ধরনে। তনিি বলনে, দশেরে বশেকছিু নদী রক্ষায় উচ্চ আদালতরে রায় থাকার পরও এই নদীগুলো রক্ষা করা যাচ্ছে না। ট্যানারি শল্পিকারখানার মালকিরো ইটপিি ব্যবহার করছে না। সরকারকে প্রণোদনা দয়িে হলওে আইন মানতে তাদরে বাধ্য করা উচতি বলে জানান তনি।ি তনিি বলনে, সরকার নদী রক্ষা কমশিন গঠন করছেে ঠকিই কন্তিু নদী রক্ষায় প্রয়োজনীয় কাজগুলো করার জন্য কমশিনকে কোনো ক্ষমতায়তি করে ন।ি কমশিন এ র্পযন্ত নদী রক্ষায় ১২২ দফার সুপারশি তরৈি করলওে বাস্তবায়নে যথাযথ কাজ করতে পারছে না।
প্রধান অতথিরি বক্তব্যে জাতীয় নদী রক্ষা কমশিনরে চয়োরম্যান ড. মজবিুর রহমান হাওলাদার বলনে, স্বাধীনতার পর থকেে উন্নয়ন র্কাযক্রমরে পাশাপাশি নদী দখল-দূষণও ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পয়েছে।ে আদালতরে রায় বাস্তবায়নরে দায়ত্বি সরকাররে। নদী রক্ষার সাথে যে মন্ত্রণালয়গুলো জড়তি রয়ছেে তাদরে সদচ্ছিার অভাব আছ।ে আমরা তাদরে সহযোগতিা কামনা করছ।ি নদী শুধু খনন করলইে চলবে না, নদীর দুই পাড়ও প্রসারতি করতে হব।ে তনিি আরও জানান, নদী কমশিন বভিাগওয়ারী প্রতবিদেন তরৈরি কাজ শষে করছে,ে যা আগামী নভম্বের মাসরে মধ্যে প্রকাশতি হব।ে
ড. আইনুন নশিাত বলনে, নদীর সংখ্যা নর্ধিারণরে আগে নদীর সংজ্ঞা আমাদরে জানতে হব।ে দখল-দূষণরে বাইরওে নদীর জীব-বচৈত্র্যি রক্ষায় কাজ করতে হব।ে তনিি বলনে, নদীর প্রবাহ কমে যাওয়া, সংকুচতি হয়ে যাওয়া এবং পানরি গুনগত মান নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে নদীগুলো মরে যাচ্ছ।ে
নদী কমশিনরে সদস্য শারমনি মুরশদি বলনে, নদী কমশিন প্রতষ্ঠিার পর থকেে একটি টানাপোড়নেরে মধ্য দয়িে যাচ্ছ।ে এমনক,ি উচ্চ আদালতরে রায় বাস্তবায়ন নয়িওে সরকাররে আমলাদরে সাথে নদী কমশিনরে টানাপোড়নে চলছ।ে এই টানাপোড়নে দূর করতে সরকাররে ভতেরে যারা নদী রক্ষায় অনয়িম করছে তাদরেকে শাস্তরি আওতায় আনতে হব।ে
ম, ইনামুল হক বলনে, নদী রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরকিতা আছে ঠকিই কন্তিু রাষ্ট্রযন্ত্ররে ভতেরইে কছিু আমলাতান্ত্রকি জটলিতায় কাজ হচ্ছে না। জটলিতা কনে হচ্ছে সটো ভাবা প্রয়োজন। জনর্স্বাথে জনগণকে নদী দখল-দূষণবষিয়ক মামলা করার ক্ষমতা দয়ো হলে দ্রুত সমস্যা কমে যাবে বলে মন্তব্য করনে তনি।ি আইনগত ঘাপলা দূর করার জন্য পরবিশে আইনরে ১৭ নং ধারা সংশোধন করা প্রয়োজন।
এএলআরড’ির নর্বিাহী পরচিালক শামসুল হুদা বলনে যে নদী রক্ষা কমশিন অনকে প্রতকিূল পরবিশেরে মধ্যওে কাজ করার চষ্টো করছ।ে দশেরে আইনি প্রক্রয়িার র্দীঘসূত্রতিার কারণে দ্রুত মামলার রায় পাওয়া যায়না। এই প্রক্রয়িাকে দ্রুততর করার জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হব।ে নদীর মালকি সমগ্র জনগণ। আইনে এর বধিান থাকতে হব।ে
তুহনি ওয়াদুদ বলনে, সএিস ম্যাপ ব্যবহার করে নদী চহ্নিতি করা হচ্ছে না। ড্রজোর দয়িে নদীর তলদশে দয়িে বালু উত্তােলন করা হচ্ছ।ে ভূমি মন্ত্রণালয় নদী লজি দচ্ছি।ে
রফকিুল আলম বলনে, নদী উদ্ধারে এবং দখল-দূষণ প্রতরিোধে তরুণ সমাজকে এবং মডিয়িাকে কাজে লাগাতে হব।ে
সালহেীন চৌধুরী শুভ বলনে যে হাওড় অঞ্চলরে নদীগুলোতে ইউরনেয়িাম দূষণ দখো দয়িছে।ে এ বষিয়টি নয়িে ভারতরে সাথে দ্বপিাক্ষকি র্পযায়রে আলোচনা শুরু করা না গলেে আগামীতে হাওরে চরম সংকট দখো দবে।ে
আনোয়ারুল কাদরি বলনে, দক্ষণি-পশ্চমিাঞ্চলরে প্রক্ষোপটে নদী দখলরে চয়েে ভরাট হয়ে যাওয়ার বষিয়টি অধকি গুরুত্বর্পূণ। এখানে নদী ব্যবস্থাপনার সাথে পলি ব্যবস্থাপনাও করতে হবে একইসাথ।ে কারণ প্রায় প্রতটিি নদীর মুখে পলি জমে ভরাট হয়ে যাচ্ছ।ে ফলে শাখা নদীগুলো মরে যচ্ছ।ে লবণাক্ততা বৃদ্ধি পাচ্ছ।ে
এ্সভাপতি খুশি কবরি বলনে যে রাষ্ট্ররে ভ্রান্ত উন্নয়ন নীতি ও প্রকল্পগুলো নানাভাবে নদীগুলোকে হত্যা করছ।ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগ থাকা সত্ত্বওে কনে সদ্ধিান্ত বাস্তবায়ন হচ্ছে না সটো চহ্নিতি করা প্রয়োজন। তনিি জাতীয় নদী কমশিনসহ বভিন্নি সংস্থা ও সুশীল সমাজরে প্রতনিধিরি সমন্বয়ে একটি ওয়াচডগ প্লাটর্ফম গঠন করার সুপারশি করনে।
এছাড়াও আরও বক্তব্য রাখনে চট্টগ্রামরে আলউির রহমান, সাংবাদকি হাসবিুর রহমান বলিু প্রমুখ।
র্বাতা প্ররেক
এ.এম.এম. মামুন
প্রোগ্রাম এন্ড ফল্ডি কো-র্অডনিটের
বলো।
মোবাইল: ০১৯১৯৮০৪০০০